অতিথি আপ্যায়নে মাংস বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে আপ্যায়নে রেড মিট বা লাল মাংস নামে পরিচিত গরু, ছাগলের মাংসের চাহিদা প্রচুর। কিন্তু এই মাংস যেখানে প্রক্রিয়াজাত বা প্রাণী জবাই করা হয় সেই কসাইখানার পরিবেশটা নিয়েই বা ভাবে কয়জন ক্রেতা। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ গোলজার হোসেনের ফুড মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন কোর্সের ফিল্ড ওয়ার্কের দরুণ দেশের গরু ছাগলের মাংসের বাজার পর্যবেক্ষণের সুযোগ হয়েছিল। আজ কসাইখানায় প্রাণী জবাই থেকে শুরু করে মাংস বিক্রি এবং সেটা ভোজন অবধি যে ত্রুটির মধ্য দিয়ে
অনেকদিন ধরেই একটা ইচ্ছা ছিল “হালাল” মাংস নিয়ে একটু জানা এবং এ ব্যাপারে মৌলিক বিষয়ে একটা লেখা প্রকাশ করা। সেই নিমিত্তে একটু পড়ালেখা করার পর আজ এই লিখাটা লিখলাম। আমি যেহেতু মাংসের গুনাগুন উন্নয়নের উপায় নিয়ে গবেষণার কাজ করি, এবং বর্তমানে বিভিন্ন উন্নত দেশে হালাল মাংসের বাজার দিনে দিনে বিকশিত হচ্ছে, তাই এই সম্পর্কে লিখার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
মাতৃভূমি বাংলাদেশে থাকতে মুসলিম বন্ধু মহলের তেমন কাউকে “হালাল” খাবার বিশেষত “হালাল” মাংস নিয়ে খুব একটা কথা বলতে শুনি নাই বা চিন্তিত হতে দেখি নাই। সেটা হয়ত বাংলাদেশ মুসলিম প্রধান দেশ হওয়াতে সবাই ধরেই নেয় যে, বাংলাদেশ এ সকল গবাদিপশু হালাল উপায়েই জবাই করা হয়। ক্যানাডাতে আসার পর অনেক মুসলিম বন্ধুকে
এবারের (২০২৩) গাবতলীর গরুর হাটে সর্বোচ্চ ওজনধারী গরুটি ছিল টাঙ্গাইলের "সম্রাট"। ৩ বছর ১০ মাস বয়সী ৬ দাঁতের ষাঁড়টির লাইভ ওয়েট ছিল ১৫৬৫ কেজি। হলেস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের এই খামারি নিজের গোয়ালেই পালন করেন এই ষাঁড়টি।
বাংলাদেশের স্বনামধন্য কোম্পানি এসিআই এনিমেল জেনেটিএক্স-এর সিমেন দ্বারা উৎপাদিত এ ফ্রিজিয়ান জাতের