প্রাণিসম্পদ সেক্টরের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ডা. হাবিব উল্লাহ খান এর দেহবসান

দেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ডা. হাবিব উল্লাহ খান গত ২ নভেম্বর-২০২৩, বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় ঢাকার একটি বেসরকারী হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল প্রায় ৮৪ বছর।
কৃষিবিদ ডা. হাবিব উল্লাহ খান ১৯৩৯ সনের পহেলা জানুয়ারি, ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার রতনপুর ইউনিয়নের খাগাতুয়া গ্রামের খাঁ বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে ভেটেরিনারী সাইন্স বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৬৯ সালে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে চারীকুতে যোগদান করেন।

১৯৯৩ সনে কেন্দ্রীয় মুরগি খামার, মিরপুর হতে উপ-পরিচালক হিসেবে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। তিনি দীর্ঘ সময় কারিগর শিক্ষা বোর্ডের সম্পাদক হিসেবে যুক্ত ছিলেন। অবসরের পরেও তিনি বে-সরকারি পোল্ট্রি ও ডেইরী খামারে বিশেষজ্ঞ ও পরামর্শদাতা হিসেবে যুক্ত থেকে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে আন্তরিকতার সাথে কাজ করে গেছেন।
মরহুমের মৃত্যুর খবরে প্রাণিসম্পদ সেক্টরের সরকারি বেসরকারি সকল পর্যায়ের এক গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন দেশের এনিমেল হেলথ্স সেক্টরের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান আরিফস্ (বাংলাদেশ) লি:-এর কর্তৃপক্ষও।
কৃষিবিদ ডা. হাবিব উল্লাহ খান ১৯৩৯ সনের পহেলা জানুয়ারি, ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার রতনপুর ইউনিয়নের খাগাতুয়া গ্রামের খাঁ বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে ভেটেরিনারী সাইন্স বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে ১৯৬৯ সালে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে চারীকুতে যোগদান করেন।
১৯৯৩ সনে কেন্দ্রীয় মুরগি খামার, মিরপুর হতে উপ-পরিচালক হিসেবে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। তিনি দীর্ঘ সময় কারিগর শিক্ষা বোর্ডের সম্পাদক হিসেবে যুক্ত ছিলেন। অবসরের পরেও তিনি বে-সরকারি পোল্ট্রি ও ডেইরী খামারে বিশেষজ্ঞ ও পরামর্শদাতা হিসেবে যুক্ত থেকে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে আন্তরিকতার সাথে কাজ করে গেছেন।
আমরা (‘বাংলাদেশ পোল্ট্রি এন্ড ফিস’ পরিবারের পক্ষ থেকে) মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। আমীন।

?>